সাতকানিয়ায় মাদ্রাসায় ধর্ষন করল হুজুর- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়ে হজম করতে বলেছেন ওই মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা
ধর্ষন করে ৫দিন পালিয়ে থাকলেও ফাঁকি দিতে পারেনি ওসির চোখ
সৈয়দ আককাস উদদীন
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় মাদ্রাসায় ধর্ষন করল হজুর আর ভুক্তভোগী শিশুর মা বিচার চাইতে গেলেন মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা আরেক মৌলানা হাসানের কাছে তখন হাসান গ্যাস্ট্রিকে ওষুধ খেয়ে হজম করতে বলেছেন ধর্ষনের শিকার শিশুটির মাকে।
উপজেলার ছদাহার ৭নং ওয়ার্ডে এস্তফা চৌধুরীর পাড়ায় একটি গাউছিয়া সুন্নিয়া নামক মাদ্রাসায় এই ঘটনা ঘটে।
২৮শে (আগষ্ট শনিবার) রাতে মাদ্রাসায় পড়ুয়া ৭বছরের কন্যা শিশুকে ধর্ষনের দায়ে নুরুল ইসলাম নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষককে গ্রেফতার করেন সাতকানিয়া থানা পুলিশ।
জানাযায়-ছদাহার ৭নং ওয়ার্ডের মৃত টুনু মিয়ার ছেলে কবির আহমদ(৭০)এর নাতি পার্শ্ববর্তী ভাতিজা(কুসুম ছদ্মনাম) হাসানের প্রতিষ্ঠিত গাউছিয়া সুন্নিয়া মাদ্রাসায় পড়ালেখা করেন,কিন্তু গত সোমবার সকালে অন্য শিক্ষার্থীদের ছুটি দিয়ে কক্ষ মোছার নাম দিয়ে কুসুমকে রেখে দেয়-অভিযুক্ত নুরুল ইসলাম।
পরে অভিযুক্ত মৌলানা নুরুল ইসলাম কৌশলে দরজা বন্ধ করে দিয়ে কুসুমকে ভয়ভীতি দেখি ধর্ষন করেন।
পরে ধর্ষনের শিকার শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে তার মা শাহিন আক্তারকে বল্লে, ভুক্তভোগীর মা মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা প্রতিবেশী হাসানকে বিচার দেন, তখন হাসান আজ করবে কাল করবে বলে কালক্ষেপণ করেন। এক পর্যায়ে হাসান ভুক্তভোগীর মাকে বিষয়টা কাউকে না বলে হজম করতে বলেন,এবং হজম না হলে প্রয়োজনে গ্যাস্ট্রিকের দাবায় খেয়ে হলেও হজম করতে বলেন।
এদিকে সাতকানিয়া থানার ওসি তদন্ত শফিকুল ইসলাম বলেন আমরা আসামী গ্রেফতার করছি তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলাও হয়েছে।তবুও তার এই অপকর্মে আর কারা কারা জড়িত থাকতে পারে তা খতিয়ে দেখা হবে।