রোববার (১ আগস্ট) সকালে সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এদিন অ্যান্টিজেন টেস্ট সহ চট্টগ্রামে ৮টি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩ হাজার ১৯৩টি।
১৪ উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ পাওয়া গেছে হাটহাজারী উপজেলায়, ১০৩ জন। এ ছাড়া রাউজান উপজেলায় ৬৪ জন, পটিয়া উপজেলায় ৪৯ জন, চন্দনাইশ উপজেলায় ৪৫ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পাওয়া গেছে।
সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, শহরের চেয়ে গ্রামের মানুষের মধ্যে করোনার প্রকোপ বেশি দেখা যাচ্ছে। এছাড়া সচেতন না হওয়ায় মৃত্যুঝুঁকিও বেশি। গত কয়েকদিনের তথ্য বিশ্লেষণ করলেই দেখা যায়, শহরের চেয়ে গ্রামে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি।