জেসিন্ডা জানিয়েছেন, আগামী মাসের শুরুতেই তিনি পদত্যাগ করবেন। পুননির্বাচনেও অংশ নেবেন না।
জেসিন্ডা বলেন, ‘আমার ভবিষ্যত বিবেচনা করার জন্য গ্রীষ্মের ছুটি বেছে নিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম, এ সময়ের মধ্যে আমার যা যা প্রয়োজন, তা খুঁজে পাবো। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত পাইনি। এই মুহূর্তে আমি যদি দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখি তাহলে তা দেশের জন্য ভালো হবে না।
গত প্রায় ছয় বছরে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার আর থাকার প্রয়োজন নেই বলে মনে করেন নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী।
২০২০ সালে দেশটির ৫৩তম জাতীয় নির্বাচনে ন্যাশনাল পার্টির প্রধান কলিন্সকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসেন ৪২ বছর বয়সী জেসিন্ডা আরডার্ন। ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নারী সরকার প্রধান হওয়ারও মাইলফলক অর্জন করেছেন তিনি।