পটিয়ার সেলিম আ: লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মনোনীত

 

পটিয়া প্রতিনিধি:

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপকমিটির সদস্য মনোনীত হয়েছেন চট্টগ্রামের পটিয়ার সাংবাদিক আ ন ম সেলিম উদ্দিন চৌধুরী।

১৬ অক্টোবর সোমবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশক্রমে দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সচিব ফরিদুন্নাহার লাইলী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

১৭০ জন সদস্য বিশিষ্ট এ উপ-কমিটিতে কৃষিবিদ ড. মির্জা আবদুল জলিলকে চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লায়লীকে সদস্য সচিব করে আরো ১৬৮ জনকে করা হয়েছে সদস্য।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা শোভনদন্ডী ইউনিয়নের হিলচিয়া এলাকায় মরহুম আহমদ নবী চৌধুরীর বড় ছেলে সাংবাদিক আ ন ম সেলিম উদ্দিন চৌধুরী। ছাত্র জীবন থেকে সেলিম জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আর্দশকে বুকে ধারন করে চামুদরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে তার রাজনৈতিক জীবনের হাতেখড়ি শুরু হয়। এরপর শোভনদন্ডী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক। পরর্বতিতে সেলিম শোভনদন্ডী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক,
পটিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯০ সালে স্বৈরাচার এরশার বিরোধী আন্দোলন, ৯৬ এর খালেদা জিয়া বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে। এছাড়া তিনি চন্দনাইশ উপজেলার চামুদরিয়া ইউনাইটেড ইনিস্টিউট বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষানুরাগী সদস্য , পটিয়া উপজেলার শোভনদন্ডী ইউনিয়নের হিলচিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন।

আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মনোনীত হওয়ায় সাংবাদিক আ ন ম সেলিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আমি ছাত্রজীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আর্দশ বুকে ধারন করে দলের চরম দু:সময়ে ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেছি। আন্দোলন সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়েছি, কোন দিন পিছপা হয়নি। আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব আমি যথাযথ ভাবে যেন পালন করতে পারি সেজন্য আমি দলের সবার সহযোগিতা কামনা করছি। আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি রাষ্ট্র নায়ক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী আপার প্রতি।

মন্তব্য করুন

Your email address will not be published.