সৈয়দ আককাস উদদীন
টেকসই উন্নয়নের জন্য- দায়িত্বশীল
প্রতিনিধির বিকল্প নেই, ঠিক এমন স্লোগানকে যেন বাস্তবে বুকে ধারণ করে চলছেন সাতকানিয়া উপজেলার মাদার্শার চেয়ারম্যান আ ন ম সেলিম চৌধুরী।
দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণে কখনো খেয়ালও রাখেননা নিজের প্রতি-দৈনিক চট্টগ্রাম সংবাদের দীর্ঘ ১মাসের অনুসন্ধানে এবং স্থানীয়দের সাথে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া যায়।
বুধবার বিকালে মাদার্শা ইউনিয়নের ০৭ নং ওয়ার্ডের রইয়ার বর রাস্তা ও ব্রীজের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করার সময় মাদার্শা ইউনিয়নের সফল চেয়ারম্যান আবু নঈম মুহাম্মদ সেলিমের এই দৃশ্য ধরা পড়ে চট্টগ্রাম সংবাদের অনুসন্ধানী টীমের কাছে।
মাদার্শার লোকজন চট্টগ্রাম সংবাদের অনুসন্ধানী টীমকে বলেন- আ ন ম সেলিম চৌধুরী সবসময় মাদার্শার মানুষের ভাগ্যবদলের জন্য এলাকায় পড়ে থাকেন,কখনো কখনো গভীররাতেও মাদার্শার রাস্তায় তার ব্যবহৃত কালো গাড়ীটি নিয়ে ঘুরতে বের হয়ে মানুষের গতিবিধি বুঝার চেষ্টা করেন।
মাদার্শা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হামিদ সিকদার এই অনুসন্ধানী টীমকে বলেন-মূলত বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের গর্বিত সন্তান, ছোট বেলা থেকে মুজিবীয় আদর্শে বড় হয়ে ছাত্র অবস্থা থেকেই মানুষের সুখ দুঃখে পাশে থাকার ইচ্ছা জাগে চেয়ারম্যান আ ন ম সেলিমের, পরে চেয়রাম্যান হয়েও সেই মানুষের পাশে থাকার ইচ্ছায় বিভোর তিনি।
তারই ধারাবাহিকতায় কখনো সঙ্গী নিয়ে কখনো সঙ্গী বিহীন রাতে একাই মাদার্শার প্রত্যন্ত জনপদে গাড়ী নিয়ে বের হয়ে জনসাধারণের পাশে থাকার চেষ্টা করেন।
আসলে এটা আমরা মাদার্শাবাসীর জন্য আশীর্বাদসরূপ তার মত লোককে চেয়ারম্যান পেয়ে।
মাদার্শার আবুল ফয়েজ নামে আরেক যুবলীগও একই সুরে বলেন চট্টগ্রাম সংবাদের অনুসন্ধানী টীমকে-তিনি বলেন মাদার্শাবাসী সেলিম নামক এই রত্নকে আজীবনের জন্য চেয়ারম্যান হিসেবে চাই।কেননা যার শরীরে কখনো হারামও লোভের বীজের বাসা বুনতে আমরা কখনোই দেখিনি।
এদিকে মাদার্শার চেয়ারম্যান আ ন ম সেলিম চৌধুরী বলেন-আমার চাওয়া পাওয়ার কিছুই নেই,মানুষ আমাকে দুইবার চেয়ারম্যান বানিয়েছেন তাদের সেবা দেওয়ার জন্য,আমি সেবাটা তাদের দ্বোর-গোড়ায় নিতে পারলেই স্বার্থক মনে করি।