এওচিয়া ছড়ারকুলের সুয়ারবাপের বাড়ি সড়কের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনে চেয়ারম্যান আবু ছালেহ্

 

সাতকানিয়া প্রতিনিধি-

সাতকানিয়ার এওচিয়ার ৪নং ওয়ার্ডের সুয়ারবাপের বাড়ি এলাকায় যাওয়ার একমাত্র রাস্তায় ব্রিকসলিং এর কাজ পরিদর্শনে গেলেন ৬নং এওচিয়ার ইউপি চেয়ারম্যান ও সাবেক ছাত্রনেতা -সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী সদস্য আবু ছালেহ্।

বৃৃহস্পতিবার (১৫ই ডিসেম্বর) বিকালে এওচিয়ার ছড়ারকুলের সকল স্তরের মানুষের সাথে মতবিনিময় করেন ও সুয়ারবাপের বাড়ি সড়কের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে দলীয়-নেতাকর্মীসহ সাংবাদিক সৈয়দ আককাস উদদীনের বাড়িতে এক চা-চক্রে অংশ গ্রহণ করেন চেয়ারম্যান আবু ছালেহ্।

জানাযায়-স্বাধীনতার পরবর্তী এই সময়ে বরাবরের মত সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রজেক্ট থেকে পিছিয়েও নানা ভাবে অবহেলিত ছিল এই ইউনিয়নের ছড়ারকুলের সুয়ারবাপের বাড়ি এলাকার প্রায় ৫০০জনসাধারণ।

তারা গত ৫০বছরে ব্রিকসলিং তো দূরের কথা সরকারের পক্ষ থেকে ১টি ইটও দেখেননি।

কিন্তু স্থানীয় সাংসদের বদান্যতায় এওচিয়ার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আবু ছালেহ এই রাস্তাটি ব্রিকসলিং করায় স্থানীয়দের চোখমুখে আনন্দের উল্লাসের দেখা মেলে।

নারী পুরুষ আবাল বৃদ্ধা সকলেই স্থানীয় সাংসদ প্রফেসর ড.আবু রেজা মু:নেজামুদদীন নদভী এবং নবনির্বাচিত  চেয়ারম্যান আবু ছালেহকে ধন্যবাদ জানান।

 

রাস্তা  পরিদর্শন করার একপর্যায়ে চেয়ারম্যান আবু ছালেহ বলেন-সাতকানিয়া লোহাগাড়ার মাননীয় সাংসদের নিজস্ব এলাকা হচ্ছে এওচিয়া মাদার্শা, তাই এই ইউনিয়ন ২টাতে ওনার সু-দৃষ্টি আছে সুতরাং আমি মাননীয় এমপি মহোদয়ের সার্বিকসহযোগিতা নিয়ে ইনশাআল্লাহ প্রত্যন্ত এলাকায় কাজ করে যাব।

তিনি আরো বলেন-আমাদের মাননীয় এমপি মহোদয় উন্নয়নবান্ধব একজন এমপি, আর এরকম একজন উদারমনা এমপির স্নেহধন্য যেহেতু আমি, ইনশাআল্লাহ -আমার উন্নয়ন করতে আর অসুবিধা হবেনা।
আর এই উন্নয়নে আমি আপনাদের সার্বিকসহযোগিতা কামনা করি।

এদিকে সাতকানিয়া সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সৈয়দ আককাস উদদীন বলেন-আসলে আমাদের সুয়ারবাপের বাড়ি এলাকার লোকজন বিভিন্ন কারণে অকারণে সরকারের মুলধারার উন্নয়ন থেকে অবহেলিত, যার কারণে আমরা কাংখিত উন্নয়ন পায়নি,তবে এই জনপদের উন্নয়নের কান্ডারী এমপি মহোদয় এবং আমাদের চেয়ারম্যান আবু ছালেহ ভাইয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ইনশাআল্লাহ একের পর এক উন্নয়নের ছোঁয়া আমরা পাব! যেমনটা পাচ্ছি আজকের এই সুয়ারবাপের বাড়ির রাস্তার ব্রিক সলিং নির্মাণ কাজের মধ্য দিয়ে।


সাংবাদিক সৈয়দ আককাস আরো বলেন-এই রাস্তার কাজ শেষ হলে আমি চেয়ারম্যান মহোদয়কে অনুরোধ করব মেইন রোড থেকে শিশুতল হয়ে ছড়ারকুল বায়তুল মামুর সড়কটি উন্নয়ন হলে অন্তত ১৫০০মানুষের চলাচলে সুবিধা হবে।
সেই রাস্তাটিতেও অন্তত ১৫বছর কোন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি বরাদ্ধ দেয়নি।ফলে বর্ষাকালে চলাচলে অনুপযোগী হয়ে যায়।

রাস্তাটিতে যদি আমাদের চেয়ারম্যান মহোদয়ের সুদৃষ্টি পড়ে তাহলেই আমরা ছড়ারকুলবাসী বাঁচি।

 

 

 

মন্তব্য করুন

Your email address will not be published.