অবৈধ ইটভাটা ভেঙে আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালককে (চট্টগ্রাম) নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এরই ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় আজ ৯ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম জেলা পরিবেশ অধিদফতর ও জেলা প্রশাসন ৩ টি ইটভাটার চুল্লি ভেঁঙ্গে দিয়ে চুরমার করে দেন।
ইটভাটা গুলো হলো, থ্রি স্টার, ফোর বি এম, ফাইভ বিএম এসময় ২৫ লক্ষ টাকার ইট নষ্ট করা হয়। এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান।
অন্যদিকে, এরআগের অভিযানে সেভেন বিএম ইটভাটাটি আংশিক নষ্ট করলে ও প্রশাসনের তোয়াক্কা না করেই পুনরায় নতুনভাবে চালু রেখেছেন।
এবিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা পরিবেশ অধিদফতর এর পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, একটা দুইটা না সব অবৈধ ইটভাটা এবং বৈধ ইটভাটা গুলিী অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত থাকবে।
এদিকে অবৈধ ইটভাটা সেভেন বিএমের মালিক শামসু বলেন, আমার অবৈধ ইটভাটাটি গুড়িঁয়ে দিলে আমি নতুন ভাবে বৈধ ইটভাটা করেছি, আর কোন সমস্যা নেই।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র আছে কী না জানতে চাইলে কথাটি তিনি এড়িয়ে যান।
এদিকে, সাতকানিয়ার চূড়ামনি ছনখোলার ইউবিএম ও এস এ বি এম, এবং এল বিএম গুলোর অবৈধ কার্যক্রমের হাত থেকে রেহায় পাচ্ছেনা পাহাড় গুলি এমন মন্তব্য করেছেন সাতকানিয়ার একাধিক সচেতন ব্যক্তি।
স্থানীয়রা অবৈধ ইটভাটার পাশাপাশি ঝিঁগঝাগ ইট ভাটার অনিয়মের বিরুদ্ধে ও এ্যাকশন চান, এবং চলমান অভিযানকে স্বাগত জানান।